ওল্ড হেয়ার স্টাইলে আনুন নতুনত্বের ছোয়া!!!
হেয়ার স্টাইলের ব্যাপারে মেয়েরা খুব সচেতন। অনেকেই পছন্দের নায়িকার হেয়ার কাট নকল করে চুল কাটেন। হয়ে ওঠেন আদর্শ ‘কপি ক্যাট’। কিন্তু তাতে কী যায় আসে! নিজেকে সুন্দর দেখাতে, হেয়ার স্টাইল হতে হবে আকর্ষণীয়। পুরনো হলেও এইসব সেলিব্রিটিদের হেয়ার স্টাইল আজকের ফ্যাশনে সুপারহিট। বেশিরভাগ চুলের স্টাইল বিদেশি অভিনেত্রী ও দেশের সেলিব্রিটিদের থেকে এসেছে।
প্ল্যাটিনাম ব্লন্ড :
প্রথম কোনও অভিনেত্রীর তৈরি হেয়ার স্টাইল জনপ্রিয় হয়। ১৯৪০ সালের দশকে জিন হার্লোর এই হেয়ার স্টাইল তৎকালীন মহিলাদের খুব প্রিয় ছিল।
বাওফ্যান্ট :১৯৬২ সালের দশকে তৎকালীন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফার্স্ট লেডির এই হেয়ার স্টাইল জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।
এখন এই স্টাইলটি অনেক জনপ্রিয়,
দ্য স্যাগ :মেয়ে মানেই লম্বা চুল, এমনটা একেবারেই নয়।
তার প্রমাণ অতীতেও পাওয়া গেছে। সাতের দশকে সেলিব্রিটি মিক জ্যাগার ও জেন ফন্ডা সামনের চুলে লেয়ার কেটে এই হেয়ার স্টাইলটি জনপ্রিয় করে তোলেন।
বিহাইভ :>বাওফ্যান্ট হেয়ার স্টাইলের অনুপ্রেরণাতেই পরবর্তীকালে এই হেয়ার স্টাইলটি আসে। বড় লম্বা চুল উঁচু করে বাঁধা এই হেয়ার স্টাইলটি জনপ্রিয় হয় অ্যামেরিকার গানের দলের সদস্যদের হাত ধরে।
>সারা জেসিকা পার্কারের একটি ছবিতে এই হেয়ার কাটটি প্রথমবার দেখা যায়। তারপর থেকেই এই স্টাইলটি সকলের মনে ধরে।
দ্য পিক্সি :>দা পিক্সি, এই হেয়ার স্টাইলটি জনপ্রিয় হয় ফ্রান্সের অভিনেত্রী জিন সেবার্গের ব্রেথলেস ছবির পর থেকে। পুরুষালি ধাঁচের এই হেয়ার কাট আজও খুব জনপ্রিয়।
দ্য রাশেল :>নয়ের দশকের অন্যতম হেয়ার কাট এটি। দা রাশেল ছবিতে মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অভিনেত্রী জেনিফার অ্যানিস্টন। তিনিই এই কাটে চুল কাটেন। সেই থেকে কাটটি জনপ্রিয়।
ব্লন্ড বম্বশেল :হলিউড অভিনেত্রী ব্ল্যাক লাইভলির হেয়ার স্টাইল অনেকের পছন্দ। এই স্টাইলেই অনেকে আজকাল কাটাচ্ছেন চুল।
মারকল ওয়েভ:ফ্রান্সের এক হেয়ার স্টাইলিস্ট ১৮২০ সালে এর আবিষ্কার করেন।
১৯৩৫ সাল পর্যন্ত অ্যামেরিকায় তা বেশ জনপ্রিয় ছিল। বিনোদনশিল্পী জোসেফাইন বেকার ও মেরি পিকফোর্ডের জন্য এই হেয়ার স্টাইলটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে।